Page

4.23.2016

পর্নগ্রাফিই ধংস করছে পুরুষ কে...

মস্তিষ্কের একটি অত্যাবশ্যক নিউরোট্রান্সমিটার হলো ডোপামিন (dopamine)। এর ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি সচেতন অঙ্গসঞ্চালন, অনুপ্রেরণা দান, প্রতিদান দেওয়া, শাস্তি দেওয়া এবং শিক্ষণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে। শিশুদের এডিএইচডি (ADHD – Attention Deficit-Hyperactivity Disorder), বার্ধক্যজনিত স্মৃতিশক্তি হ্রাস (cognitive decline) এবং বিষণ্ণতার (depression) ক্ষেত্রেও ডোপামিনের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।
আনন্দ অনুভব, প্রতিদান, শিক্ষণ প্রক্রিয়া ইত্যাদিতে ডোপামিনের ভূমিকা অবিচ্ছেদ্য। কোকেইনের মতো ড্রাগগুলোর কার্যকারিতা ডোপামিনারজিক সিস্টেম (Dopaminergic System) কেন্দ্রিক। এই ড্রাগগুলোর কার্যকারিতার ফলে প্রচুর পরিমাণে ডোপামিনের নিঃসরণ ঘটে। ফলে শরীরে “উচ্চমাত্রার শক্তি বা আনন্দ অনুভূতি” সৃষ্টি হয় যা ক্রমেই আসক্তিতে পরিণত হয়। একাধিক গবেষণার ফলাফল অনুযায়ী, ডোপামিন আনন্দের আবহ তৈরি করে, নয়তো প্রত্যক্ষ আনন্দ দানে ভূমিকা রাখে। মস্তিষ্কের বিভিন্ন অঞ্চলের উপর ভিত্তি করে, চরম আনন্দ লাভের মুহূর্তে, নয়তো আনন্দ লাভের পরে, ডোপামিনের নিঃসরণ ঘটে। এই নিঃসরণের সময়, ডোপামিন শারীরিক ক্রিয়ার সাথে মস্তিষ্কের নতুন সংযোগগুলোকে আরও বেশি শক্তিশালী (strengthen) এবং দৃঢ় (reinforce) করে যা ব্যক্তিকে পুরনায় ওই আনন্দ লাভের জন্য একই কাজ করতে উৎসাহ যোগাতে থাকে।

স্নায়ুবিজ্ঞান (Neuroscience) এখন স্বীকার করে যে, মানুষের মস্তিষ্ক অভিযোজন ক্ষমতা সম্পন্ন।
অর্থাৎ, অভিজ্ঞতা লাভের মধ্যদিয়ে মস্তিষ্কে পরিবর্তন ঘটে এবং আমরা যা দেখি, শুনি বা জানি, তার সবকিছুর সাথেই মস্তিষ্কের সংযোগ গড়ে ওঠে। দর্শন ক্লাসের আলোচনায় সক্রিয় অংশগ্রহণ থেকে শুরু করে নতুন কোনো শহরের পথঘাট চেনা, এমনকি আপাতদৃষ্টিতে নিষ্ক্রিয়ভাবে বসে থেকে কোনো গান শোনা কিংবা টিভি দেখা — আমাদের প্রতিটি কাজের সাথেই মস্তিষ্কের তাৎক্ষনিক সংযোগ গড়ে ওঠে এবং মানুষ হিসেবে আমরা কে, কেমন, এই সংযোগগুলোই সেটা নির্ধারণ করে দেয়। পর্নোগ্রাফী দেখা একটি নীরব অথচ ভয়ঙ্কর সমস্যা যা মহামারীর আকার ধারণ করেছে। এর মাধ্যমে নারীদের চাইতে পুরুষরাই বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে।

পর্নোগ্রাফীর সাথে এর সম্পর্কটা কোথায়?
পর্দায় যৌন ক্রিয়াকলাপের দৃশ্য দেখলে যৌন উত্তেজনা তৈরি হয়, যা ডোপামিনারজিক সিস্টেমকে সক্রিয় করে তোলে। কোকেইনের মতো ড্রাগগুলো ঠিক এই কাজটিই করে থাকে। পর্দায় যৌন ক্রিয়াকলাপের দৃশ্য দেখার ফলে মস্তিকে নতুনভাবে তৈরি হওয়া সংযোগগুলো প্রচুর পরিমাণে নিঃসৃত ডোপামিনের দ্বারা আরও বেশি শক্তিশালী হয়। ফলে পর্দায় দেখা দৃশ্যগুলো ক্ষণস্থায়ী স্মৃতিপটে না-গিয়ে — যেক্ষেত্রে দৃশ্যগুলো পর্দা বন্ধ হওয়ার পর মন থেকে মুছে যেতো — ডোপামিনের দৃঢ়ীকরণ (reinforcement) প্রক্রিয়ার কারণে স্থায়ী স্মৃতিপটে প্রবেশ করে। এখানে দৃশ্যগুলো দর্শকের মনে রিপ্লেই মোডে (replay mode – বারবার চোখে ভাসতে থাকে) দৃঢ়ভাবে গেঁথে যায়। এক্ষেত্রে সমস্যার কথা হলো, কোনো কিছুকে যতবেশি স্মরণ করা হবে, মস্তিষ্কে তা ততবেশি স্থায়ী রূপ লাভ করতে থাকবে। স্কুলের ওই দিনগুলোর কথা মনে করে দেখুন — পরীক্ষার পড়া মুখস্ত করতে গিয়ে একটা বিষয় বারবার পুনরাবৃত্তির পর তা মাথায় গেঁথে যেতো!

পর্নোগ্রাফী হলো অলীক কল্পনা (fantasy)। প্রতিটি নতুন দৃশ্যে একজন নতুন নারীকে দেখে দর্শকের ভ্রম জাগে যেন প্রতিবার সে নতুন একজন নারীর সাথে সম্পর্কে লিপ্ত হচ্ছে। পর্নোগ্রাফীর “তারকা” অভিনেত্রীরা ছবিতে পুরুষদের কাছে নিজেদেরকে মর্যাদাহীন এবং অবমাননাকর যৌনকর্মের শিকারে পরিণত করে। এসব যৌন আচরণ মানসিকভাবে সুস্থ অধিকাংশ মানুষের কাছে সম্পূর্ণরূপে অশ্লীল, জঘন্য। পর্নোগ্রাফীর চিত্রনাট্যের কাজই হলো দুএকটা পরিচিত এবং স্বাভাবিকভাবে যৌন উত্তেজনা সৃষ্টিকারী আচরণের মাঝে এমন কিছু যৌন আচরণকে ঢুকিয়ে দেওয়া যেগুলো যৌনভাবে সুখকর নয়। আর এভাবেই দর্শক নতুন নতুন যৌন আচরণের সাথে পরিচিত হয়ে থাকে। পর্দা থেকে অবাস্তব কল্পনার পাশাপাশি এক ধরনের তড়িৎচৌম্বক তরঙ্গ (electromagnetic wave) বিচ্ছুরিত হয় যা মস্তিষ্কে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটায়। ফলে ডোপামিনের নিঃসরণ ঘটে। পরিণতিতে, এক ধরনের বাস্তব অনুভূতির তৈরি হয় ঠিকই, তবে যে আনন্দ এবং তৃপ্তিবোধ তৈরি হয়, তা নিজেকে ধোকা দেওয়া ছাড়া কিছু নয়। ডোপামিন নতুন করে পাওয়া যৌনতৃপ্তি সাথে সাথে মস্তিষ্কের সংযোগসমূহকে শক্তিশালী করে। ফলে যা ঘটে তা হলো, ব্যক্তি তখন তার স্ত্রীকে নিজের অবচেতন মনে জমে থাকা কল্পিত যৌন আচরণে লিপ্ত হওয়ার আহ্বান করে।
মস্তিষ্কে সংঘটিত ঘটনা প্রবাহ খুবই যৌগিক আবার সরলও। পর্নোগ্রাফী দেখার ফলে সিন্যাপটিক প্লাসটিসিটি মস্তিষ্কে নতুন সংযোগ তৈরি করে। ফলে নতুন করে লাভ করা স্মৃতিগুলো সংরক্ষিত হয়ে যায়। এক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা যেহেতু যৌন উত্তেজনার সাথে সম্পৃক্ত, তাই ডোপামিন নিঃসরণের মাধ্যমে নতুন

12.14.2015

UC ব্রাউজার এর এড ব্যবহার করে Adsense বা Revenuehits এর চেয়ে বেশি ইনকাম করুন নিশ্চিন্ত...


আসসালামু আলাইকুম। আশাকরি সবাই ভাল আছেন। আমিও ভালো আছি।আই ।     মনোযোগ সহকারে পড়বেন, আর একটু ধৈর্য সহকারে কাজটা করবেন। আশা করি আল্লাহর রহমতে আপনিও পারবেন ইনশাল্লাহ।

অনেকে Adsense এর সপ্ন দেখে বুড়ো হয়ে যায়, পায় না। হাজার হাজার ডলারের স্বপ্ন দেখেও, এডসেন্স পেলে তা বাস্তবে আয় হয় না। তবে আজ এটা দেখুন।

আপনার সাইট থেকে দিনে যদি ১০০ ইউসি ইন্সটল হয় তাহলে আপনি মিনিমাম ১০ ডলার বা ৭০০ টাকা পাবেন, আর যদি ইউ এস এর থেকে ইনস্টল হয় তাহলে ৫০০০ টাকা মিনিমাম। আমার ৭০০ টাকা হলেই খুশি।

আপনার সাইটে কোনো এড কোড শো করবে না, শুধু এন্ড্রইড ব্যবহারকারীদের ফোনে অটো ইন্সটল হয়ে যাবে আপনার সাইটে ভিজিট করার সাথে সাথে।

প্রথমেই বলে রাখি এড কোড টা পাওয়া এক দুই দিনের ধৈর্যের ব্যাপার। তারপর সারা জীবন আরাম। সামান্য একটু কষ্ট করে পেয়ে যাবেন আপনার সাইটের কাঙ্খিত এড কোড, গুগল এডসেন্স এর জন্য ৬ মাসের ব্লগ বা ইংলিশে টিউন করা বা সাত দিন অপেক্ষা করা লাগবে না। আর আপনাকে এডসেন্স এর মত ব্লক ও মারবে না। নিশ্চিন্তে কপি পেস্ট, এডাল্ট সব কিছু দিয়ে সাইট চালিয়ে যেতে পারবেন, নোপ্রবলেম।

আমরা UC ব্রাউজার পাবলিশ করে আয় করবো, যা অনেক সহজ ও আয় অনেক বেশি। UC Union, এটি বিশ্বের প্রধান নামকরা আলিবাবা গ্রুপের প্রোডাক্ট ইউসি ব্রাউজার পাবলিশিং সাইট। যা গত মাসে বিশ্বের দ্বিতীয় মোবাইল ব্রাউজার হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। তাই পাবলিশারদের ইনকাম ও তেমন। আমার অনলাইন জীবনের আয়ের প্রধান উৎস এটি। প্রতিদিন ১০ ডলার করেও আয় করি।


একেবারে অবহেলার সাথে করেছি, মোট ১৮৮ ডলার বা প্রায় পনেরো হাজার টাকা।

বেশি কথা না বলে কাজের কথায় আসি। প্রথমে http://www.union.ucweb.com এই সাইটে যান। তারপর Sign Up বাটনে ক্লিক করুন।



তারপর নিচের ছবির মত একটি Sign Up পেজ আসবে, প্রথমে User Name বক্সে একটি ইউনিক ইউসারনেম দিন। ২ নং বক্সে একটি কঠিন Password দিন। যেমন *Rezaul3351, ৩ নং বক্সেও একই পাসওয়ার্ড দিন। তারপর ৪ নং বক্সে Country তে Bangladesh সিলেক্ট করুন। online contact যে কোন একটি সিলেক্ট করুন, যেমন Facebook. তারপর Username যা খুশি তা দিয়ে, ৬ নং বক্সে আপনার বর্তমান ইমেইল এড্রেস টি দিন। তারপর আপনার ফোন নাম্বার দিন ছবির মত করে।



এবার ৮ নাম্বার ধাপে আপনার পরিচিত কারো Username দিন। ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে যেমন রেফারেন্স লাগে তেমনি এখানেও। কারো রেফারেনস না পেলে ওই বক্সে Munayam লিখুন অবশ্যই। ওটা আমার ইউসারনেম। তবে ভুল কোন কিছু লিখবেন না, তাহলে UC আপনার একাউন্ট রিজেক্ট করে দিবে।

এবার ৯ নং চেকবক্সে টিক দিয়ে Sign Up বাটনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন।

এবার Submit website app এ ক্লিক করুন।



এবার নতুন যে পেজ আসবে ওখানে Cooperation – Cash, Type- Affiliate সিলেক্ট করুন।

তারপর আপনার সাইটের নাম, তারপর সাইটের এড্রেস, পরিশেষে Category সিলেক্ট করে Continue তে ক্লিক করুন।



তারপরে নিচের মত একটি পেজ আসবে, দুই তিন দিন এর ভেতর আপনার সাইট এপ্প্রুভ হয়ে যাবে।



তারপরে Union.ucweb.com এ লগিন করে Management এ ক্লিক করুন।



এবার নিচের ছবির মত Campaign List এ ক্লিক করুন। (সাইট এপ্প্রুভ হলে তার পর এই Option টি পাওয়া যাবে।)

(এডাল্ট – নন এডাল্ট সব সাইট এপ্রুভ করে)



এবার মত পেজ পাবেন, একেবারে নিচের টা UC Browser Mini GP তে ক্লিক করুন।



নিচের অন্যান্য এড ইউস করতে পারবেন নিশ্চিন্তে। যেমন আমি Revenuehits সাইটের এড ব্যবহার করি। UC থেকে ১০ + Revenuehits থেকে ১০। প্রতিদিন ২০ ডলার আয় করি নিশ্চিন্তে। আরো ভিজিটর বাড়াচ্ছি, দিনে 50$ ইনকামের টারগেট নিয়েছি। নিচে আমার রিসেন্ট অল্প কিছু দিনের ইনকাম দেখুন।



ইউসির পাশাপাশি যেকোনো এড, ব্যানার ব্যবহার করতে পারবেন। ডাবল ইনকাম।

আসলে সম্পূর্ণ ফরমুলাটা আমার নিজের টেকনিকে করা, যা গুগল এডসেন্স এর চেয়ে বহু গুনে ভালো, এবং ইনকাম ও ভালো।

এখানে অনেকে বলতে পারে এডসেন্স দিয়া দিনে ১০০ ডলার করা যায়, আমি বলবো, ভাই মুখে বলা সহজ, কিন্তু করা অনেক কঠিন,

এই এড কোড সাইটে দিলে এবং ভালো এস ই ও করে  ভিজিটর দিলে দিনে ১০০ ডলার কিছুই না। এড কোড টি কপি করুন।





তারপর  এই সাইটে যাবেন- goo.gl তারপর নিচের মত কোড গুলো পেস্ট করে URL Shorten করুন



নিচের দেখানো কোড গুলো কপি করুন।



এবার আমার এই কোড গুলো নিয়ে নোটপ্যাডে রাখুন এবং আমার শর্ট URL চেঞ্জ করে আপনার টা পেস্ট করুন।

<script type="text/javascript">
if(/Android/i.test(navigator.userAgent)) {
var url=confirm("Press Ok To Download Katrina Salman Sex App 0.9 Mb Only");
if (url==true)
{
var url = window.location.href = 'আপনার এড কোড';
url.show();
}
else
{

}
}
</script>



ফাইনালি কোড গুলো সব কপি করে ফেলবো...।



যার যার ওয়েবসাইট, ব্লগ, ওয়াপকা, Xtgem, Sextgm, WordPress ইত্যাদি সাইটের হেড ট্যাগের নিচে পেস্ট করে দিন নিচের ছবির মত করে।





ফাইনালি Save করে, মনের আনন্দে সাইটে ভিজিটর দিন। কারন আপনার সাইটে কোনো এড কোড শো করবে না, শুধু এন্ড্রইড ব্যবহারকারীদের ফোনে অটো ইন্সটল হয়ে যাবে আপনার সাইটে ভিজিট করার সাথে সাথে।

এই এডের পাশাপাশি অ

11.22.2015

আইফোন ৬ এস পানিরোধী নয়

আইফোনের নতুন সংস্করণ ৬ এস পানিরোধী বলে প্রচার চালানো হলেও আসলে কিন্তু ফোনে পানি ঢুকলে ফোনটি নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই নতুন আইফোন পানিতে ভেজানো থেকে সাবধান থাকা উচিত। সম্প্রতি আইফোন ৬ এস পানিরোধী কি না তা নিয়ে পরীক্ষা চালায় সিএনএনমানি নামের ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ। সিএনএনের বিশেষজ্ঞদের দাবি, পাঁচ মিনিট পানির পাত্রে আইফোন ৬ এস ডুবিয়ে রেখে দেখা গেছে ফোনটি চিরতরে বন্ধ হয়ে গেছে।
সিএনএনমানির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পানিতে ডুবানোর পর কিছুক্ষণ সেটি ঠিকঠাক থাকে। কয়েক সেকেন্ড পানিতে ডুবিয়ে রাখার পর ফোন থেকে বাতাস বের হয়ে বুদবুদ তৈরি হয়। পানি থেকে তোলার পর ১০ মিনিট পর্যন্ত ফোনটি চালু থাকলেও অনেকগুলো ফাংশন অকেজো হতে শুরু করে। এরপর একসময় পুরো ডিসপ্লে সাদা হয়ে ফোনটি বন্ধ হয়ে যায়।
এর আগে আইফোন ৫ নিয়েও এ ধরনের একটি পরীক্ষা চালিয়েছিল প্রটেক্ট ইয়োর বাবল নামের প্রযুক্তিপণ্য ইনস্যুরেন্স সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান। সে পরীক্ষাতেও দেখা গেছে আইফোন ৫ পানিরোধী নয়।
অবশ্য, আইফোন ৬ এস পানিরোধী, এ কথা কখনো দাবি করেনি অ্যাপল। তবে এ বছরের সেপ্টেম্বরে নতুন আইফোন বাজারে আসার আগে প্রযুক্তিবিষয়ক অনেক ব্লগ ও ওয়েবসাইটে নতুন আইফোন পানিরোধী হবে এ দাবি করা হয়েছিল।

গোলাপ গাছে বিদ্যুৎ!

গোলাপ গাছ থেকে যেভাবে শক্তি আহরণ করা যায় তা গ্রাফিকসের মাধ্যমে দেখানো হয়েছে। ছবি: লিংকপিং বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌজন্যে।জীবন্ত উদ্ভিদের মধ্যেই বৈদ্যুতিক সার্কিট তৈরি করা সম্ভব। তা করে দেখালেন সুইডেনের লিংকপিং বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, আলোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শক্তি আহরণের একটি পথ খুলে দেবে তাঁদের যুগান্তকারী এই উদ্ভাবন।

টেলিগ্রাফ অনলাইনের খবরে বলা হয়েছে, গবেষকেরা বাগানের একটি গোলাপ গাছের মধ্যে বৈদ্যুতিক সার্কিট তৈরি করেন। বিদ্যুৎ পরিবাহী দ্রবণীয় পলিমারযুক্ত পানির একটি পাত্রে গোলাপ গাছটিকে বসান তাঁরা। গাছটি যখন পানি শোষণ করে তখন বিদ্যুৎ পরিবাহী ও উপাদানগুলোও গাছ শোষণ করে নিজের প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত করে নেয়। ফুলের রং যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ফুটে উঠেছে এটি সেই একই রকম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। গবেষণা সংক্রান্ত নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে সায়েন্স অ্যাডভান্সেস সাময়িকীতে।

গবেষণা নিবন্ধের প্রধান লেখক ম্যাগনাস বারগ্রেন বলেন, গোলাপ গাছটির ভেতর পলিমারের দ্রবণগুলো গাছের আয়নের সঙ্গে মিলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি তার তৈরি করে ফেলে যা দিয়ে একটি বৈদ্যুতিক সার্কিট তৈরি করে ফেলা যায়।

গবেষক বারগ্রেন বলেন, ‘যত দূর পর্যন্ত জানি, এখনো গাছের মাধ্যমে তৈরি ইলেকট্রনিকস নিয়ে কোনো গবেষণাপত্র প্রকাশ হয়েছে। আমরা এখন তাই ‘পাওয়ার প্ল্যান্ট’ বিষয়ে কথা বলতে পারি। আমরা গাছে সেনসর বসিয়ে তা থেকে শক্তি সংগ্রহ করতে পারি অথবা নতুন উপাদান তৈরি করতে পারি।’ 
গবেষক বারগ্রেন দাবি করেন, এ প্রক্রিয়ার উৎপাদিত সবকিছুই প্রাকৃতিক এবং এ ক্ষেত্রে গাছের নিজস্ব অনন্য পদ্ধতিটিই ব্যবহার করা হয়।

ভাইরাস: আপনার শত্রু, হ্যাকারের বন্ধু...

maxresdefaultবাসা কিংবা কাজের ক্ষেত্র – যেখানেই থাকুন না কেন এই যুগে একটি কম্পিউটার বা স্মার্টফোন ছাড়া আপনি একপ্রকার অচলই বলা চলে। কিন্তু, জানালা খোলা থাকলে যেমন আলো-বাতাসের পাশাপাশি মশা-মাছি বা অন্যান্য কীট-পতঙ্গ আসে – তেমনি কম্পিউটার বা স্মার্টফোনও কিন্তু আপনার জীবনযাত্রা সহজ করার পাশাপাশি নীরবে খুঁড়ে চলে বিশাল এক গর্ত! একটু অসচেতন হলেই তাতে খোয়া যেতে পারে মান-সম্মান, অর্থ-সম্পদ এমনকি হুমকির মুখে পড়তে পারে আপনার বা আপনার কাছের মানুষদের জীবন।
এই গর্তের নাম ভাইরাস, যা দিনের পর দিন নষ্ট করতে থাকে আপনার মূল্যবান কম্পিউটার ও শখের মোবাইলফোন তথা এসবের প্রোগ্রাম।
শুধু তাই নয়, এর মাধ্যমে হ্যাকার (সাইবার ক্রিমিনাল – যারা সবসময় ওত পেতে থাকে অন্যের ডিভাইস বা একাউন্টের নিয়ন্ত্রণ নিতে) সংগ্রহ করতে পারে আপনার ব্যাংক একাউন্টের তথ্য-পাসওয়ার্ডসহ আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল থেকে যে কোনো ছবি বা ফাইল। চাইলে কেউ দুর থেকেও আপনার কম্পিউটার বা মোবাইলের ক্যামেরা বা মাইক্রোফোন চালু করে শুনে নিতে পারে আপনার কথাবার্তা, দেখতে পারে আপনার কার্যকলাপ!
ভাইরাস পুষবেন, না তাড়াবেন – সে সিদ্ধান্ত আপনার; তবে সে সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে চাইলে এই পোস্ট থেকে দেখে নিতে পারেন ভাইরাসের ব্যাবচ্ছেদ।
সাধারণত এক ধরণের অণুজীব যারা মানুষসহ অন্যান্য পশু-পাখি ও উদ্ভিদের বিভিন্ন রোগ সৃষ্টির জন্য দায়ী তাদের ভাইরাস বলা হলেও এরা কিন্তু আমাদের আজকের টপিক নয়! এখানে আমরা যে ভাইরাসের কথা বলছি তা সমস্যা তৈরি করে কম্পিউটার, মোবাইলফোনসহ এধরণের ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতির। এদের আরেক নাম কম্পিউটার ভাইরাস।
105766825ভাইরাস (VIRUS – Vital Information Resources Under Siege) হচ্ছে কম্পিউটার বা এ ধরণের ডিভাইসের জন্য ক্ষতিকর একধরণের প্রোগ্রাম যা অন্যান্য প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত হয়ে সেগুলোকে পরিবর্তিত বা ধ্বংসাত্মক করে তুলতে পারে।
সহজ কথায় আপনার কম্পিউটার বা স্মার্টফোনটিতে বিভিন্ন কাজ করতে ও বিনোদন পেতে আপনি যেসব প্রোগ্রাম ব্যবহার করেন, ভাইরাসও তেমনি একটি প্রোগ্রাম। পার্থক্য এই যে ওই প্রোগ্রামগুলো বানানো হয়েছে আপনার জীবনযাত্রা সহজ করতে আর সেগুলো চলে আপনারই কমান্ডে। কিন্তু, ভাইরাস আপনার কম্পিউটারের সংস্পর্শে আসে গোপনে আর এসে কাজ শুরু করার জন্যও কারো অনুমতি বা নির্দেশের তোয়াক্কা করে না। এরা চান্স পাওয়ামাত্র নিজে নিজেই কাজ শুরু করে দেয়। অবশ্য, এটাকে কাজ না বলে ‘ধ্বংসলীলা’ বলাই ভালো।
ইন্টারনেটে সংযুক্ত হলে কিংবা অন্য কোনোভাবে ভাইরাস একবার আপনার ডিভাইসের সংস্পর্শে এলে তা শুধু অনুপ্রবেশ করেই ক্ষান্ত হয় না, বরং নিজ থেকে কপি হতে হতে এর হাজারো কপি ছড়িয়ে দেয় আপনার প্রতিটি ফাইলে, ফোল্ডারে ও ড্রাইভে।
এসময় আপনি যদি কোনো নেটওয়ার্কে সংযুক্ত থাকেন অথবা আপনার কম্পিউটার বা স্মার্টফোন থেকে কোনো ফাইল সিডি, পেনড্রাইভ, মেমোরি কার্ডসহ ব্লুটুথ, ওয়াইফাই, ইমেইল বা ইন্টারনেটের অন্য কোনো মাধ্যমে আরেকটি ডিভাইসে পাঠান তাহলে সেটিও ভাইরাস সংক্রমিত হবে।
ভাইরাসের দ্বারা সংঘটিত বড় ক্ষতির ক্ষেত্রে যে কোনো ফাইল নিজের মতো করে এডিট করা, মুছে ফেলা থেকে শুরু করে হার্ড ডিস্ক রি-রাইট পর্যন্ত হতে পারে।
এছাড়াও কিছু ভাইরাস আছে যারা ফাইল পরিবর্তন না করলেও উদ্ভট তথ্য, অডিও বা ভিডিও বার্তা দেখায়। এদের আপাতদৃষ্টিতে ক্ষতিকর মনে হয় না, কিন্তু এরাও প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ও ফাইলের জায়গা দখল করে যা পরবর্তীতে ঘটায় সিস্টেম ক্র্যাশ বা মেমোরি লস্টের মতো বড় সমস্যা।
টুকিটাকি
  • কম্পিউটার ভাইরাসের তাত্ত্বিক ধারণা প্রথম দেন আমেরিকান গণিতবিদ জন নিউম্যান।
  • প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নাম ছিল এল্ক কনার। ১৯৮২ সালে রিচার্ড স্কেন্টা নামে ১৫-বছরের এক আমেরিকান কিশোর এটি একটি অ্যাপল-২ কম্পিউটার থেকে তৈরি করে ছড়িয়ে দিয়ে হৈচৈ ফেলে দিয়েছিল।
urlws ভাইরাস কী – তা তো জানা হলো, এবার আপনার কম্পিউটারে ভাইরাস আছে কি না… তা জানার পালা।
আর ১০টা দরকারি সফটওয়্যারের মতো যেহেতু ভাইরাসও এক ধরণের কম্পিউটার প্রোগ্রাম, তাই স্বাভাবিকভাবেই এসবের হোতারাও কিন্তু ‘কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ’ তথা প্রোগ্রামার। শুধু তাই নয়, অন্যদের মতো এরাও নিয়মিত রিলিজ করেন তাদের প্রোগ্রামের (!) আপডেট ভার্সন – যার ফলে নিত্য পরিবর্তন ঘটছে কম্পিউটার বা স্মার্টফোন ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে তার লক্ষণসমূহের।
যাই হোক, হররোজ লক্ষণ পরিবর্তিত হলেও এবং দিন-দিন তার তালিকা বড় হলেও মাইক্রোসফট সিকিউরিটি টিমের মতে কিন্তু যে কোনো একটি ডিভাইস ভাইরাসাক্রান্ত কি না স্রেফ তিনটি বিষয় থেকেই তা বোঝা যায়।
দেখুন তো– নিচের তিনটি কথার কোনোটা আপনার সাথে মিলে কি না?
  • কম্পিউটার কেমন যেন স্লো
  • হুটহাট এটা-সেটা চালু/বন্ধ হয় আর বিভিন্ন ম্যাসেজ দেখায়
  • মডেম বা ব্রডব্যান্ড ইন্ডিকেটর বাতি মাঝে মাঝে নিজে নিজে জ্বলে উঠে বা শব্দ হয়
এ তো গেল টুকিটাকি, এবার চলুন দেখে নেই বিস্তারিত লিস্টটিঃ
  • ডিভাইস চালু (অন) হতে যদি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় নেয়
  • কোনো ড্রাইভ শো না করলে বা নাম পরিবর্তিত হয়ে গেছে দেখলে
  • হুটহাট ফাইল ‘নাই’ হয়ে গেলে
  • ফাইলের আকার কম বা বেশি দেখালে
  • অস্বাভাবিক এরর দেখালে
  • সময়-তারিখ নিজে নিজে পরিবর্তিত হলে
  • ডিস্কে ব্যাড সেক্টরের সংখ্যা বাড়া
  • কিছু কপি-পেস্ট হতে বেশি সময় নেয়া
  • ফাইল সেইভ বা প্রিন্ট হতে সময় বেশি নিলে
  • স্ক্রিনে অটোম্যাটিক টেক্সট, ছবি বা এনিমেশন আসা-যাওয়া করলে
  • কম্পিউটার/স্মার্টফোন ক্রমাগত স্লো হতে থাকলে
  • বিভিন্ন মেন্যু, অপশন, লিস্ট ইত্যাদি পরিবর্তিত হতে থাকলে
  • ডিভাইসটি ঘন ঘন হ্যাং করলে
  • বার বার রিস্টার্ট নিলে
  • বিভিন্ন ফাইলের নামের শেষে .exe যোগ হলে
  • ইমেজ ফাইলগুলোর আকার কমে কয়েক কিলোবাইটে চলে আসা এবং না খোলা
  • ‘Out of Memory’ বা ‘Insufficient Memory’ বার্তা বারবার দেখালে
  • কম্পিউটারে টাস্ক ম্যানেজার (Ctrl+Alt+Del) কাজ না করলে
  • রেজিস্ট্রি এডিটর (Start>Run>regedit) কাজ না করলে
  • স্টার্ট মেন্যুতে সার্চ অপশন না পাওয়া গেলে
  • কোনো প্রোগ্রাম রান না করলেও ৫% এর বেশি সিপিইউ’র ব্যবহার দেখানো
  • ফোল্ডার অপশন (My Computer>Organize) না দেখালে
  • নিজ থেকেই হিডেন ফাইল শো করলে
  • উইন্ডোজ ট্রে নোটিফিকেশন এরিয়ায় একই এরর ম্যাসেজ টানা দেখালে
  • কোনো এরর ম্যাসেজ নির্দিষ্ট কোনো এন্টিভাইরাস ইন্সটল করতে বারবার সতর্ক করলে
  • হুট করেই মাউস বা কীবোর্ড কাজ না করলে
  • উইন্ডোজ অস্বাভাবিক আচরণ করলে
মোটামুটি তো জানা হলো যে কীভাবে বুঝবেন আপনার কম্পিউটার বা মোবাইলে ভাইরাস আছে কি না, এবার চলুন জানি ভাইরাসের প্রকারভেদ ও ক্ষতি করার প্রক্রিয়া।
url-3 ভাইরাস কি, সামান্য অসচেতনতায় তা কিভাবে আপনাকে ফেলে দিতে পারে ভয়াবহ বিপদের মুখে এবং কিভাবে বুঝবেন যে আপনার ডিভাইসটি ভাইরাসাক্রান্ত – এসব তো জানলেনই, এবার চলুন দেখি ভাইরাসের রকমফের।
ভাইরাস তো ভাইরাস-ই, তার আবার রকমফের কিসের – আপনি, আমি এমনটা ভাবলেও প্রযুক্তি-বিশেষজ্ঞরা কিন্তু বলেন আলবৎ আছে! তাদের মতে এখন পর্যন্ত ১১ ধরণের কম্পিউটার ভাইরাস পাওয়া গেছে।
এখানে সেসব ক্যাটাগরি ও প্রত্যেকের অন্তর্ভুক্ত কিছু ভাইরাসের নাম উল্লেখ করা হলো:
বুট সেক্টর ভাইরাস
বুট সেক্টর নামটি এসেছে এমএস-ডস থেকে যা আধুনিক অপারেটিং সিস্টেমগুলিতে মাস্টার বুট রেকর্ড নামে পরিচিত (পার্টিশন করা ডিভাইসের প্রথম ভাগ)।
বুট সেক্টর ভাইরাস এসেছিল সেই ফ্লপি’র জামানায়, যখন এই চারকোণা ডিস্ক ব্যবহার করা হতো কম্পিউটার বুট করতে। পরে অবশ্য কম্পিউটারের ক্রমবিকাশের সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাস ছড়ানোর পদ্ধতিতেও আমূল পরিবর্তন এলেও এখনো হঠাৎ হঠাৎ শোনা যায় ফ্লপি ডিস্কের ভাইরাসের কথা।
ব্রাউজার হাইজ্যাকার
চলে আসি এই প্রজন্মের ভাইরাসের কথায়। আপনি হয়তো কম্পিউটারে বা স্মার্টফোনে কোনো একটি গান, ছবি কিংবা ভিডিও খুঁজতে ইন্টারনেটে ঢুকলেন। গুগল করে খুঁজেও পেলেন সেই কাঙ্ক্ষিত জিনিসটি। কিন্তু ক্লিক করা মাত্র আপনার ব্রাউজার সেখানে না গিয়ে আপনাকে নিয়ে গেল অন্য আরেকটি সাইটে যেখানে দেখলেন কোনো একটি বিশেষ পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন।
এই ধরণের ভাইরাসগুলোকেই বলা হয় ব্রাউজার হাইজ্যাকার।
আপাতদৃষ্টিতে খুব নিরীহ আর ভদ্রগোছের বলে মনে হলেও শুধু ওই বিশেষ বিজ্ঞাপনটি আপনাকে দেখানোই কিন্তু এই ভাইরাসের মূল উদ্দেশ্য নয়। এরপরই মূলত শুরু হয় এদের মিশন! আপনি চান বা না চান, মোবাইলে এমবি থাকুক বা না থাকুক (প্রয়োজনে মূল একাউন্ট থেকে টাকা কেটে হলেও), ভাইরাস এবার আপনার ডিভাইসে নামাবে বেনামী সব প্রোগ্রাম যেগুলো বয়ে আনে সত্যিকার সব রিস্ক ফ্যাক্টর।
এছাড়াও, ব্রাউজার হাইজ্যাকার ভাইরাস নিজ থেকে আপনার ব্রাউজারে জুড়ে দেয় অখ্যাত সার্চ ইঞ্জিনের টুলবার – আর, এসব স্লো করে দেয় আপনার ইন্টারনেট সার্ফিং।
ওয়ার্ম
বড় বড় কর্পোরেট নেটওয়ার্ক টার্গেট করে বানানো হয় এই ধরণের ভাইরাস। স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজে তালগোল লাগানোই এদের কাজ। হালের লাভগেট, এফ, আই লাভ ইউ ইত্যাদি ওয়ার্মের উদাহরণ।
ডিরেক্ট একশন ভাইরাস
এ ধরণের ভাইরাস নিজ থেকে কাজ শুরু না করলেও দীর্ঘদিন আত্মগোপন করে থাকতে পারে আপনার ডিভাইসে। অতঃপর কোনো একদিন সংক্রমিত ফাইলটি এক্সিকিউট করামাত্রই শুরু হয় এর ধ্বংসলীলা।
১৯৮৮ সালে ব্রাজিলের প্রতিটি কম্পিউটারকে অচল করে দেয়া ভিয়েনা ভাইরাস ছিল এই গোত্রের ভাইরাস।
ফাইল ইনফ্যাক্টর
ভাইরাসের এই ক্যাটাগরিরই সদস্য সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এ ধরণের ভাইরাসগুলো সংক্রমিত পিসির যে কোনো একটি ফাইলে আশ্রয় নিয়ে এক্সিকিউট হওয়ামাত্র ফাইলটিকে ওভাররাইট করে ফেলে ও তারপর নিজেকে ছড়িয়ে দেয় ফোল্ডার থেকে ফোল্ডারে।
ফাইল ইনফ্যাক্টর ভাইরাস সাধারণত আক্রমণ করে .exe টাইপ ফাইলকে।
ম্যাক্রো ভাইরাস
ম্যাক্রো ভাইরাসের তল্লাট মাইক্রোসফট অফিস তথা ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট ইত্যাদি। ডিভাইস আক্রান্ত হলে অফিস ফাইল খুললে মূল লেখার বদলে আজেবাজে কিছু লেখাজোখা দেখা যায়।
তবে, এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ভয়াবহ দিকটি এই যে যারা আউটলুকের মাধ্যমে ইমেইল যোগাযোগ চালান তাদের ক্ষেত্রে আউটলুক থেকে পর্ণোগ্রাফিক ওয়েবসাইটের নাম-ঠিকানাসহ মেইল চলে যায় সংরক্ষিত সকল ইমেইল ঠিকানায়।
ট্রোজান হর্স
নামের সাথে ‘ঘোড়া’ থাকলেও নিজে না ছুটে এরা বরং যে কম্পিউটার বা স্মার্টফোনে জায়গা করে নেয় তার মালিককেই হয়রানির একশেষ করে দেয়।
ট্রোজানের সবচেয়ে ভয়াবহ দিক হচ্ছে যে কোনো মুহুর্তে এটা হার্ড ডিস্ক ফরম্যাট করে দিতে পারে, মানে চিরতরে মুছে যাবে আপনার সব ছবি, ডাটা বা ফাইল।
ট্রোজানের বিশেষ বৈশিষ্ট্য এই যে এরা ছদ্মবেশ ধরতে পারে! যেমন ধরুন একজন কম্পিউটার ব্যবহারকারী হয়তো গেইম খেলতে খুব পছন্দ করেন তথা এই ধরণের প্রোগ্রামগুলোই বেশি চালান। ট্রোজান সেক্ষেত্রে নিজেকে একটি গেমিং ফোল্ডার হিসেবে শো করে অপেক্ষা করতে থাকে ক্লিকের জন্য। ব্যবহারকারী মনের ভুলে ওই ফাইলে ক্লিক করামাত্রই সর্বনাশ যা হওয়ার হয়ে যায়।
বহুমুখী ভাইরাস
ভাইরাসের দুনিয়ায় নতুন সংযোজন এই ক্যাটাগরির ভাইরাসরা। সাধারণত একটি ভাইরাস যে কোনো একটি মাধ্যমে ছড়ায় ও কাজ করে – কিন্তু, এই ক্যাটাগরির ভাইরাসগুলো একসাথে একাধিক মাধ্যম ব্যবহার করে।
বহুমুখী মাধ্যম ও কার্যপ্রণালী ব্যবহার করার ফলে এই ধরণের ভাইরাসে ক্ষয়ক্ষতির হারও বেশি থাকে।
পলিমরফিক ভাইরাস
আরেকটি শক্তিশালী ভাইরাস-গ্রুপ পলিমরফিক। সংক্রমণের পর থেকে প্রতিটি বিস্তারে কোড চেইঞ্জ (সাধারণত এন্টিভাইরাসগুলো কোড নির্ধারনের মাধ্যমে নির্দিষ্ট করে ভাইরাসদের – ফলে কোড চেইঞ্জ হয়ে গেলে একটি ভাইরাসকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না) করে এরা সম্মিলিত আক্রমণ করে আক্রান্ত ডিভাইসে।
রেসিডেন্ট ভাইরাস
ভাইরাসজগতের সবচেয়ে ‘বিশ্রী’ ভাইরাস নিঃসন্দেহে এই রেসিডেন্ট ভাইরাসরা।
অন্যান্য ভাইরাস আশ্রয় নেয় বিভিন্ন ফাইলে, যা হার্ড ডিস্কের বিভিন্ন ফোল্ডারে সে’ভ করা থাকে, কিন্তু রেসিডেন্ট ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেম থাকাকালীন হার্ড ডিস্কে ঢুকলেও একসময় আসন গেড়ে বসে কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের র‍্যাম তথা মূল মেমোরিতে। সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় এই যে একবার কম্পিউটারের স্মৃতিতে আশ্রয় নিলে এসব ভাইরাসকে তাড়ানো একরকম অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়, মানে বুঝতেই পারছেন তখন সম্পুর্ণ কম্পিউটার বা স্মার্টফোনটিই ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।
ওয়েব স্ক্রিপটিং ভাইরাস
আমরা প্রায়ই দেখি কোনো কোনো ওয়েবসাইটে ঢুকলে তাদের পেইজে প্রদর্শিত ভিডিও বা অন্য কোনো কনটেন্ট দেখতে বিভিন্ন এডঅন ইনস্টল করতে বলা হয়। এ ধরণের ফাইলগুলোর এক্সিকিউশন থেকে ছড়ায় ওয়েব স্ক্রিপটিং ভাইরাস।
ভাইরাসের সাত-সতেরো তো জানা হলো, আগামী পর্বে আমরা জানবো ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচার উপায় কী কী।

দেখে নিন কিভাবে অনাকাঙ্ক্ষিত Websites block করবেন!!

আপনার পছন্দের অ্যান্ডয়েড ফোন থেকে যেন অনাকাঙ্ক্ষিত কেউ যাতে যত্রতত্র যেকেনো ওয়েবসাইটে ঢুকতে না পারে, সেই ব্যবস্থা সহজেই করে নিতে পারেন। স্মার্টফোনে নির্দিষ্ট কিছু ওয়েবসাইট যাতে না খোলে (ব্লক করে রাখা), সে জন্য ঐ সাইট ব্লক করে রাখতে হয়।এ জন্য বেশ কাজের একটি এপস হলো "Host Editor"। এই এপসটি ব্যবহার করে নেটওয়ার্কের হোস্ট ফাইলকে সম্পাদন করার মাধ্যমে আপনার স্মার্টফোনে সাইটে ব্রাউজিংয়ের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা আনতে পারবেন।মূলত Host Editor এপসটি প্রতি ওয়েবসাইটের জন্য একটি আইপি এড্রেস নির্ধারণ করে দেয় এবং অনুমতি ছাড়া কাউকে সেই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে দেয় না। সাইট ব্লক করতে আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।এ জন্য প্রথমেই আপনাকে "Host editor" নামের এপসটি আপনার এন্ড্রয়েড ফোনে ইন্সটল করে নিতে হবে। এপসটি গুগল প্লে স্টোর
থেকে নামিয়ে নিতে পারবেন। এপসটি নামানো হয়ে গেলে আপনার স্বাধের ফোনে ইন্সটল করে নিন।ইন্সটল শেষে সেটি চালু করে মেনু থেকে New Entry নির্বাচন করুন।এবার IP Address এর ঘরে 127.0.0.1 লিখে Host entries ঘরে যে সাইট ব্লক করতে চান,তার ঠিকানা (যেমন facebook.com,আমি উদাহরণ স্বরুপ ফেসবুকের নাম লিখলাম) লিখে Save New Host বাটন চেপে সেটি সংরক্ষণ করে দিন।এভাবে যতগুলো সাইট ব্লক করতে চান, New Entry চেপে করে নিতে পারবেন।খেয়াল রাখুন, প্রথম যেকেনো সাইট ব্লক করার জন্য IP Address এর ঘরে 127.0.0.1 লিখলে পরেরটির জন্য আপনাকে IP Address এর ঘরে 127.0.0.2 লিখতে হবে।এভাবে আপনার যত সাইট ব্লক করা দরকার, প্রতিবার IP Address ঘরের আইপি ঠিকানার শেষের সংখ্যা পর্যায়ক্রমে বাড়িয়ে নিতে থাকবেন।এভাবে কাজটি করতে পারলে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট ব্লক হবে এবং কেউ সেটিতে ঢুকতে পারবে না। এভাবে আপনার যত ইচ্ছা সাইট ব্লক করে নিতে পারবেন।তারপরও যদি কারও বুঝতে সমস্যা হয়, তবে আপনার জন্য তো টিউমেন্ট বক্স খালিই পড়ে আছে।আপনার সমস্যা জানাতে পারেন নির্দ্বিধায়।আজ এ পর্যন্তই। "ভালো থাকুন সবাই, ভালো রাখুন চারপাশের সবাইকে"।
আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্।

11.19.2015

১০০,০০০ বছর পরে কি হবে?


ভবিষ্যৎ সবসময়ই অজানা, বিশেষ করে দুর ভবিষ্যৎ, কিন্তু মানুষের শিক্ষা ও কল্পনা কিছুতেই থেমে থাকার নয়। তাই তো শিল্পী ও গবেষক নিকোলে লেম ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির কম্পিউটেশনাল জেনো-মিক্স এর বিশেষজ্ঞ ড: এলান কোয়ান এর সহায়তায় দেখতে চেষ্টা করছেন ভবিষ্যতকে।শুরুতেই তাদের প্রশ্নছিল: আজ থেকে ১০০,০০০ বছর পরের মানুষের দেখতে কেমন হবে? এবং কেন?
 
এযাবৎ পর্যন্ত প্রকৃতিগত কারণে সাধিত পরিবর্তনের আলোকে ভবিষ্যতে এডভান্সড জেনে-টিক ইঞ্জিয়ারিং টেকনোলজি সময়ের সাথে মানুষের আকার-আকৃতিতে কিভাবে পরিবর্তন সাধন করতে পারে, আসলে সে বিষয়টিই তারা দেখাতে চেয়েছেন। আর এ জন্য মি. লেম সময়ানুক্রমে মনুষ্য আকৃতি ২০,০০০ বছর, ৬০,০০০ বছর ও ১০০,০০০ বছর পরে কেমন হতে পারে তার কিছু ছবি তৈরি করেছেন।
(বর্তমানের একজন পুরুষ ও একজন মহিলার সাধারণ ও  অপরিবর্তিত ছবি)

কম্পিউটার কি-বোর্ডের ১০০+টি শর্টকাট ব্যবহার

আপনার কম্পিউটারে মাউসের ব্যবহার কমিয়ে কিবোর্ডের ব্যবহার বাড়ান৷ কারণ, মাউসে সমস্যা হলে আপনার কম্পিউটার অকেজো হয়ে পরে৷ তার থেকে মুক্তি পাবেন কি-বোর্ড দিয়েই প্রয়োজনীয় কাজগুলি করতে পারলে৷ আর তাছাড়া মাউসের থেকে কিবোর্ড ব্যবহার করে কাজ করলে আপনার কাজের সময়ও অনেক কমবে৷ মাউস পয়েন্টার নিয়ে সঠিক জায়গায় ক্লিক করে কাজ করতে যা সময় লাগে তার অর্ধেক সময়ে আপনি কিবোর্ডের ব্যবহারে কাজ করতে পারবেন কম্পিউটারে৷ তাই দ্রুত ভালো কাজের জন্য আপনাকে দেয়া হলো কি-বোর্ডের ১০০টি শর্টকাট টিপস৷
Keyboard Shorcuts (Microsoft Windows)
1. CTRL+C (Copy)
2. CTRL+X (Cut)
3. CTRL+V (Paste)
4. CTRL+Z (Undo)
5. DELETE (Delete)
6. SHIFT+DELETE (Delete the selected item permanently without placing the item in the Recycle Bin)
7. CTRL while dragging an item (Copy the selected item)
8. CTRL+SHIFT while dragging an item (Create a shortcut to the selected item)
9. F2 key (Rename the selected item)
10. CTRL+RIGHT ARROW (Move the insertion point to the beginning of the next word)
11. CTRL+LEFT ARROW (Move the insertion point to the beginning of the previous word)
12. CTRL+DOWN ARROW (Move the insertion point to the beginning of the next paragraph)
13. CTRL+UP ARROW (Move the insertion point to the beginning of the previous paragraph)
14. CTRL+SHIFT with any of the arrow keys (Highlight a block of text)
SHIFT with any of the arrow keys (Select more than one item in a window or on the desktop, or select text in a document)
15. CTRL+A (Select all)
16. F3 key (Search for a file or a folder)
17. ALT+ENTER (View the properties for the selected item)
18. ALT+F4 (Close the active item, or quit the active program)
19. ALT+ENTER (Display the properties of the selected object)
20. ALT+SPACEBAR (Open the shortcut menu for the active window)
21. CTRL+F4 (Close the active document in programs that enable you to have multiple documents opensimultaneou sly)
22. ALT+TAB (Switch between the open items)
23. ALT+ESC (Cycle through items in the order that they had been opened)
24. F6 key (Cycle through the screen elements in a window or on the desktop)
25. F4 key (Display the Address bar list in My Computer or Windows Explorer)
26. SHIFT+F10 (Display the shortcut menu for the selected item)
27. ALT+SPACEBAR (Display the System menu for the active window)
28. CTRL+ESC (Display the Start menu)
29. ALT+Underlined letter in a menu name (Display the corresponding menu) Underlined letter in a command name on an open menu (Perform the corresponding command)
30. F10 key (Activate the menu bar in the active program)
31. RIGHT ARROW (Open the next menu to the right, or open a submenu)
32. LEFT ARROW (Open the next menu to the left, or close a submenu)
33. F5 key (Update the active window)
34. BACKSPACE (View the folder onelevel up in My Computer or Windows Explorer)
35. ESC (Cancel the current task)
36. SHIFT when you insert a CD-ROMinto the CD-ROM drive (Prevent the CD-ROM from automatically playing)
VIDEO : Presiden Jokowi Tiba Di Kuala Lumpur, Malaysia
Dialog Box – Keyboard Shortcuts
1. CTRL+TAB (Move forward through the tabs)
2. CTRL+SHIFT+TAB (Move backward through the tabs)
3. TAB (Move forward through the options)
4. SHIFT+TAB (Move backward through the options)
5. ALT+Underlined letter (Perform the corresponding command or select the corresponding option)
6. ENTER (Perform the command for the active option or button)
7. SPACEBAR (Select or clear the check box if the active option is a check box)
8. Arrow keys (Select a button if the active option is a group of option buttons)
9. F1 key (Display Help)
10. F4 key (Display the items in the active list)
11. BACKSPACE (Open a folder one level up if a folder is selected in the Save As or Open dialog box)
Microsoft Natural Keyboard Shortcuts
1. Windows Logo (Display or hide the Start menu)
2. Windows Logo+BREAK (Display the System Properties dialog box)
3. Windows Logo+D (Display the desktop)
4. Windows Logo+M (Minimize all of the windows)
5. Windows Logo+SHIFT+M (Restorethe minimized windows)
6. Windows Logo+E (Open My Computer)
7. Windows Logo+F (Search for a file or a folder)
8. CTRL+Windows Logo+F (Search for computers)
9. Windows Logo+F1 (Display Windows Help)
10. Windows Logo+ L (Lock the keyboard)
11. Windows Logo+R (Open the Run dialog box)
12. Windows Logo+U (Open Utility Manager)
13. Accessibility Keyboard Shortcuts
14. Right SHIFT for eight seconds (Switch FilterKeys either on or off)
15. Left ALT+left SHIFT+PRINT SCREEN (Switch High Contrast either on or off)
16. Left ALT+left SHIFT+NUM LOCK (Switch the MouseKeys either on or off)
17. SHIFT five times (Switch the StickyKeys either on or off)
18. NUM LOCK for five seconds (Switch the ToggleKeys either on or off)
19. Windows Logo +U (Open Utility Manager)
20. Windows Explorer Keyboard Shortcuts
21. END (Display the bottom of the active window)
22. HOME (Display the top of the active window)
23. NUM LOCK+Asterisk sign (*) (Display all of the subfolders that are under the selected folder)
24. NUM LOCK+Plus sign (+) (Display the contents of the selected folder)
MMC COnsole Windows Shortcut keys
1. SHIFT+F10 (Display the Action shortcut menu for the selected item)
2. F1 key (Open the Help topic, if any, for the selected item)
3. F5 key (Update the content of all console windows)
4. CTRL+F10 (Maximize the active console window)
5. CTRL+F5 (Restore the active console window)
6. ALT+ENTER (Display the Properties dialog box, if any, for theselected item)
7. F2 key (Rename the selected item)
8. CTRL+F4 (Close the active console window. When a console has only one console window, this shortcut closes the console)
Remote Desktop Connection Navigation
1. CTRL+ALT+END (Open the Microsoft Windows NT Security dialog box)
2. ALT+PAGE UP (Switch between programs from left to right)
3. ALT+PAGE DOWN (Switch between programs from right to left)
4. ALT+INSERT (Cycle through the programs in most recently used order)
5. ALT+HOME (Display the Start menu)
6. CTRL+ALT+BREAK (Switch the client computer between a window and a full screen)
7. ALT+DELETE (Display the Windows menu)
8. CTRL+ALT+Minus sign (-) (Place a snapshot of the active window in the client on the Terminal server clipboard and provide the same functionality as pressing PRINT SCREEN on a local computer.)
9. CTRL+ALT+Plus sign (+) (Place asnapshot of the entire client window area on the Terminal server clipboardand provide the same functionality aspressing ALT+PRINT SCREEN on a local computer.)
Microsoft Internet Explorer Keyboard Shortcuts
1. CTRL+B (Open the Organize Favorites dialog box)
2. CTRL+E (Open the Search bar)
3. CTRL+F (Start the Find utility)
4. CTRL+H (Open the History bar)
5. CTRL+I (Open the Favorites bar)
6. CTRL+L (Open the Open dialog box)
7. CTRL+N (Start another instance of the browser with the same Web address)
8. CTRL+O (Open the Open dialog box,the same as CTRL+L)
9. CTRL+P (Open the Print dialog box)
10. CTRL+R (Update the current Web)।

কয়েকটি সাইটের সহায়তায় ফেসবুক সহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেভাবে ঢুকবেন

কয়েকটি সাইটের সহায়তায় ফেসবুক সহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেভাবে ঢুকবেন :
http://e-aiman.blogspot.com/সরকারী নির্দেশনায় বর্তমানে সকল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বন্ধ।
বিগত সেনা-নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৮ সালে কারফিউয়ের মধ্যে মোবাইল ফোন সেবা সাময়িক বন্ধ থাকলেও ইন্টারনেট চালু ছিল। এরপর একবার বিটিআরসি ইন্টারনেটের আপলোড গতি কমানোর নির্দেশনা দিলেও ইন্টারনেট সেবা পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। অবশ্য ছয়টি আন্তর্জাতিক টেরিস্টেরিয়াল কেব্ল সংযোগের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার আগে একমাত্র সাবমেরিন কেব্লে সমস্যা হলে বাংলাদেশের ব্যবহারকারীরা ইন্টারনেটে যুক্ত হতে পারতেন না।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহার সীমিত বা বন্ধ করার বিষয়ে চলতি মাসের শুরুর দিকে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নেদারল্যান্ডস থেকে ফিরে ৮ নভেম্বর সংবাদ সম্মেলনে জঙ্গি অর্থায়নে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ধরতে জটিলতার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ ডিজিটাল করেছি। এর শুভ ফলও যেমন আছে, খারাপ ফলও আছে। আমরা থ্রিজি ও ফোরজিতে চলে গেছি। এ কারণে জঙ্গিরা ইন্টারনেট, ভাইবার থেকে শুরু করে নানা ধরনের অ্যাপস ব্যবহার করে জঙ্গি কার্যক্রম চালাচ্ছে। সূত্র- প্রথম আলো।
ফেসবুক ছাড়া অন্যান্য যোগাযোগ এর মাধ্যমে না ঢাকাই ভালো।  সরকারীর সিদ্ধান্তে এসব বন্ধ হলেও ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেননি অনেকে কিছু সময়ের জন্য।
সকল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বন্ধ।   তবুও আপনি চাইলে ঢুকতে পারবেন। বিশেষ করে ফেসবুকে ঢুকতে নিচের নির্দেশনা অনুসরণ করুন...নিচের যেকোন একটি সাইটে যান...http://free-proxyserver.com/
https://www.proxysite.com/
https://hide.me/en/proxyএবার সেখানে যে সাইকে ঢুকতে চান এড্রেস লিখুন...
ব্যাস এবার আপনি যেকোন সাইটে ঢুকে কাজ করা সহ আপডেট জানতে পারবেন।
আরো জানতে ভিজিট করুন...উল্লেখ্য, একান্ত প্রয়োজন ছাড়া ফেসবুকেও না ঢুকাই ভালো।

11.18.2015

যে কারনে ফেসবুক ভাইবার হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধ করে দিলো সরকার...

ফেসবুক-ভাইবার-হোয়াটসঅ্যাপসহ সামাজিক যোগাযোগের কয়েকটি মাধ্যম বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। আজ বুধবার দুটি আলাদা নির্দেশনায় এ সব মাধ্যম বন্ধ করে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
তবে ইন্টারনেট বন্ধের বিষয়টি গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছে সংস্থাটি। যদিও বেলা দেড়টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত ইন্টারনেট সেবা বন্ধ ছিল।
বিটিআরসির উচ্চ পর্যায়ের সূত্র প্রথম আলোকে জানিয়েছে, নিরাপত্তাজনিত কারণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনুরোধে বিটিআরসি এ নির্দেশনা জারি করেছে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধের এ নির্দেশনা বলবৎ থাকবে।
বুধবার দুপুরে প্রথম নির্দেশনায় ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার, ভাইবার ও হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধ করার নির্দেশনা দেয় বিটিআরসি। পরে আরেকটি নির্দেশনায় লাইন, ট্যাংগো, হ্যাংআউটসহ আরও কয়েকটি মাধ্যম বন্ধের কথা জানানো হয়।

একাধিক মুঠোফোন অপারেটর, ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি) বিটিআরসির এ নির্দেশনা পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। তাঁরা প্রথম আলোকে বলেন, দুপুরে বিটিআরসি থেকে মৌখিকভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়। পরে দুটি লিখিত আদেশ পাঠানো হয়।
কয়েকটি সূত্র জানিয়েছে, লিখিত নির্দেশনায় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বন্ধের কথা বলা হলেও মৌখিকভাবে ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশনা দেওয়া হয়। সে অনুযায়ী আইআইজিগুলো বেলা দেড়টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত এক ঘন্টা ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রাখে। পরে বিটিআরসি থেকে ইন্টারনেট সেবা চালু করার কথা জানিয়ে দেওয়ার পর সেটা চালু করা হয়।
তবে ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশনার কথা অস্বীকার করেছেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী শাহজাহান মাহমুদ। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, নিরাপত্তাজনিত কারণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনুরোধে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বন্ধের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এসব মাধ্যম বন্ধ করতে গিয়ে ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের ওপর কিছুটা প্রভাব পড়তে পারে। তবে তা হবে সাময়িক।

চলতি বছরের জানুয়ারিতে বিএনপির অবরোধ কর্মসূচি চলার সময় ‘নিরাপত্তার’ কারণ দেখিয়ে ভাইবার, ট্যাংগো, হোয়াটসঅ্যাপ, মাইপিপল ও লাইন নামের পাঁচটি অ্যাপসের সেবা বন্ধ করে দেয় সরকার। তখন বলা হয়েছিল, বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য এসব অ্যাপস ব্যবহার করতেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহার সীমিত বা বন্ধ করার বিষয়ে চলতি মাসের শুরুর দিকে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নেদারল্যান্ডস থেকে ফিরে গত ৮ নভেম্বর সংবাদ সম্মেলনে জঙ্গি অর্থায়নে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ধরতে জটিলতার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ ডিজিটাল করেছি। এর শুভ ফলও যেমন আছে, খারাপ ফলও আছে। আমরা থ্রি-জি ও ফোর-জিতে চলে গেছি। এ কারণে জঙ্গিরা ইন্টারনেট, ভাইবার থেকে শুরু করে নানা ধরনের অ্যাপস ব্যবহার করে জঙ্গি কার্যক্রম চালাচ্ছে। সে জন্য আমাদের চিন্তাভাবনা আছে, যদি খুব বেশি ব্যবহার করে হয়তো একটা সময়ের জন্য বা কিছুদিনের জন্য বন্ধ করে দেব। এই লিংকগুলো (জঙ্গি অর্থায়নের সূত্র) যাতে ধরা যায়।’
১১ নভেম্বর জাতীয় সংসদেও একই ধরনের বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের কোনোভাবে সহ্য করা হবে না। কিছুদিনের জন্য হলেও এটা বন্ধ করে সন্ত্রাসীদের যাতে ধরা যায় সে পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। অনির্দিষ্টকালের জন্য এটা বন্ধ করে সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে ধরা হবে।’
তথ্য সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো

গুগল আমাদের কি কি সার্ভিস প্রদান করে।

টেক জায়ান্ট গুগল আমাদের নিত্যদিনের বন্ধু। আমরা কোন কিছু খুজতে চাই সর্বপ্রথম গুগল কেই প্রাধান্য দিই। গুগল আমাদের নির্ভেজাল তথ্য প্রধান করে। আমার এক স্যার বলেছিল যে গুগলে সঠিকভাবে সার্চ করতে জানে তার জন্য পৃথিবীর কোন প্রবলেম, প্রবলেম-ই না। আমরা প্রতিদিন গুগল ব্যবহার করি কিন্থু গুগল আমাদের আরো কি কি সেবা প্রধান করে তা জানিনা। আজ আমি আপনাদের তা জানাতে চেষ্টা করব। চলুন শুরু করা যাক।
আমি প্রথমে ৯ টি ভাগে ভাগ করব।

১) Web

  1. Web Search : বিলিয়ান ওয়েব পেজ অনুসন্ধান।
  2. Bookmarks Google : বুকমার্ক গুগল একাউন্ট হোল্ডার জন্য উন্মুক্ত একটি ফ্রি অনলাইন বুকমার্ক সার্ভিস.Google Chrome: গতি, সরলতা এবং নিরাপত্তা জন্য নির্মিত একটি ব্রাউজার.

2) Mobile:

  1. Mobile: Google :  মোবাইল সেবা ব্যবহারকারীর মোবাইল অভিজ্ঞতা উন্নত করার জন্য Google দ্বারা সরবরাহিত অ্যাপ্লিকেশন Google মোবাইল সেবা অ্যান্ড্রয়েড থেকে স্বতন্ত্র; তারা গুগল থেকে একটি সম্পূর্ণ "পৃথক লাইসেন্স" নিয়ে কাজ করছে।
  2. Map For Mobile:   Google Maps- Android এবং iOS অপারেটিং সিস্টেমের জন্য একটি ম্যাপিং মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন; তথ্যের জন্য গুগল ম্যাপস ব্যবহার করে.।
  3. Search For Mobile: আপনি যেখানেই থাকুননা কেন গুগলে অনুসন্ধান করতে পারবেন।

৩) Business :

  1. AdSense: অ্যাডসেন্স (Google AdSense এর) Google দ্বারা একটি বিজ্ঞাপন বসানো সেবা. ওয়েবসাইটের পাতায় লক্ষ্যপূর্ণ পাঠ্য, ভিডিও বা ইমেজ বিজ্ঞাপন প্রদর্শন এবং সাইটের দর্শকদের বিজ্ঞাপন দেখতে বা ক্লিক করা হলে অর্থ উপার্জন করতে চান তাদের ওয়েবসাইট প্রকাশকদের জন্য ডিজাইন করা হয়.
  2. AdMob: AdMob এর ওমর Hamoui দ্বারা প্রতিষ্ঠিত একটি মোবাইল বিজ্ঞাপন কোম্পানী. নাম AdMob এর "মোবাইল বিজ্ঞাপন". এটি 2006 সালে গঠিত হয়েছিল এবং মাউন্টেন ভিউ, ক্যালিফোর্নিয়া ভিত্তিক.

11.17.2015

আরোহী হাঁটলেই চলবে সাইকেল

আরোহী হাঁটলেই চলবে সাইকেলশরীর ফিট রাখতে অনেকেই জগিং করেন। কেউ সাইকেল চালিয়ে নিজেকে কর্মক্ষম রাখেন। কেউবা চার দেয়ালের মধ্যেই বন্দি থেকে ট্রেডমিলে হেঁটে শরীরে ঘাম ঝরান। এবার সাইকেল চালানো এবং হাঁটা একসঙ্গেই হবে। এজন্য বাজারে এলো দুর্দান্ত এক সাইকেল। যেটার নাম ওয়াকিং বাইক। এটি বাজারে এনেছে ‘লোপিফিট’।

এই সাইকেলটি মূলত ই-বাইক। এটাতে আছে ছোট্ট আকারের ট্রেডমিল। এই ট্রেডমিলে আরোহী হাঁটতে শুরু করলেই চলতে শুরু করবে সাইকেল। হাঁটার গতি যেমন হবে সাইকেলের গতিও তেমন হবে। অথাৎ কেউ যদি সাইকেলের গতি বাড়াতে চান তবে তাকে জোর কদমে হাঁটতে হবে।

ওয়াকিং সাইকেকের ট্রেড মিলের নিচে আছে সেন্সর। আপনি যখন ট্রেড মিলের ওপরে দাঁড়িয়ে সামনের দিকে হাঁটতে শুরু করবেন অমনি সাইকেলটির ইলেকট্রিক ডিভাইসে সিগন্যাল পৌঁছে যাবে। ফলে চালু হয়ে যাবে মোটর। এই মোটর আপনার হাঁটার গতি বজায় রাখবে। আপনি যদি দাঁড়িয়ে থাকেন তখনও চলতে থাকবে সাইকেলটি। এজন্য আছে ফ্রি হুইল ফাংশন। অন্যদিকে এটাকে থামাতে হলে ব্রেক কষতে হবে।

লোপিফিটের এই সাইকেলটি পাঁচটি ভিন্ন ভিন্ন রঙে পাওয়া যাচ্ছে। স্টিল ফ্রেমের এই সাইকেলটি দেখতে যেমন আকর্ষণীয় তেমনি চড়তেও আরাম। আরোহীর উচ্চতা অনুযায়ী হাতল ছোট বড় করা যায়। হাতলে আছে ছোট আকারের ডিসপ্লে। যেখানে বাইকের গতি, ব্যাটারির চার্জের পরিমান জানা যাবে।

এই ওয়াকিং বাইকের মূল্য ১৮৯৯ ডলার। ভ্যাট এবং ট্যাক্সবাদে বাংলাদেশি টাকায় এটির মূল্য দাঁড়ায় ১ লাখ ৪৮ হাজার ৩৮ টাকা।

নতুন চেহারায় আসছে নকিয়া ১১০০!

নতুন চেহারায় আসছে নকিয়া ১১০০!দেশের বাজারে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে কোন ফোনটি এই প্রশ্নের জবাবে সবাই একবাক্যে বলবে নোকিয়া ১১০০। অ্যান্ড্রয়েড ও আইফোন যুগের আগে ফিচার ফোনের আমলে এই সেটটির চেয়ে বেশি আর কোনো বিক্রি হয়নি। সবার হাতে হাতেই তখন শোভা পেত নকিয়া ১১০০।

এই মডেলের ফোনটি প্রথম পাঁচ বছরেই বিক্রি হয়েছিল ২৫ কোটি ইউনিটেরও বেশি।

সাদামাটা এই ফোনটি বাজারে আসার পরই জনপ্রিয়তা পায় সাধারণ মানুষের কাছে। সারা পৃথিবীতে মানুষের হাতে হাতে চলে আসে ফোনটি। বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশে নোকিয়া ১১০০ মডেলের ফোনটি সাধারণ মানুষের যোগাযোগের অন্যতম অনুসঙ্গ হয়ে ওঠে।

সহজেই হাতের মুঠোয় ধরা যেতো এটি। ছিলো টর্চ লাইট, সফট কিবোর্ড এবং মনোফোনিক রিংটোন। অন্যদিকে ফোনটির দামও ছিলো হাতের নাগালে।

নোকিয়া ১১০০ মোবাইল যুগের শুরুর দিকের ফিচার ফোন। ফোনটি প্রথম বাজারে আসে ২০০৩ সালে। ২০০৯ সাল পর্যন্ত নোকিয়া এই ফোনটি উৎপাদন ও বাজারজাত করে।

আশার কথা হলো, নকিয়া ১১০০ ফোনটি আবারও বাজারে ফিরছে বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। তবে এখন আর ফিচার্ড নয় অ্যানড্রয়েডের হাত ধরে স্মার্ট হয়ে বাজারে আসবে। এতে থাকবে ১.৩ গিগাহার্টজের মিডিয়াটেক প্রসেসর। আগামী বছরের মাঝামাঝি নাগাদ ফোনটি বাজারে আসবে বলে জানিয়েছে নকিয়া।

সৌরজগতের "সবচেয়ে দূরবর্তী" বস্তু


সৌরজগতের সৌরজগতের সবচেয়ে দূরবর্তী বস্তু শনাক্ত করা দাবি করেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। বস্তুটির দূরত্ব আনুমানিক ১৫শ" কোটি ৫০ লাখ কিলোমিটার। বস্তুটির নাম দেয়া হয়েছে "ভি ৭৭৪১০৪"। জাপানি সুবারু টেলিস্কোপ দিয়ে বস্তুটি শনাক্ত করেন বিজ্ঞানীরা।

বস্তুটি যে দূরত্বে শনাক্ত করা হয়েছে তা সৌরজগতের সবচেয়ে দূরবর্তী সদস্য বলে কথিত প্লুটোর সবচেয়ে দূরবর্তী অবস্থান থেকেও তিনগুণ বেশি।
বিজ্ঞানীদের দাবি,  প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে বরফে আচ্ছাদিত এই বস্তুটির পরিধি ৫০০ থেকে এক হাজার কিলোমিটার। আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির ডিভিশন অব প্ল্যানেটারি সায়েন্সের ৪৭তম বার্ষিক অধিবেশনে বস্তুটি আবিষ্কারের এই কথা জানানো হয়। খবর বিবিসির